প্রিয় প্রজন্ম || Priyo Projonmo
সেনা প্রধানের কথায় ইউনুস রাজি না

সেনা প্রধানের কথায় ইউনুস রাজি না

সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে ইউনুস সরকারের যে মতের অমিল যে চলছে তা প্রকাশ পেয়েছে সরকারের সময়সীমা নিয়ে দেয়া বক্তব্যে! রয়টারের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সেনাবাহিনী প্রধান বলেছেন, ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে তিনি সরকারকে সহায়তা করবেন। এই বক্তব্যের পর অনেকে বলা শুরু করেছেন সরকারের মেয়াদ ১৮ মাস! এটিকে স্বাভাবিকভাবে নেয়নি ইউনুস সরকার! প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেছেন, সংস্কার শেষ হবার পর ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে! ভয়েস অব আমেরিকার সাথে সাক্ষাৎকারে ইউনুসকে মনে হলো বিষয়টি নিয়ে বিরক্ত! তিনি সেখানে বলেছেন, সরকারের মেয়াদ কতদিনের হবে তা সরকার ঠিক করবে। অন্য কেউ নয়। এভাবে ইউনুস তাঁর মনোভাব জানিয়ে দিলেন জেনারেল ওয়াকারকে। এখন প্রশ্ন এসেছে ১৮ মাস পরে কী তাহলে সেনাবাহিনী বা সেনা প্রধান ইউনুস সরকারকে সহাযোগিতা করবেনা? ১৮ মাস আসতে আসতে দেশে অনেক ঘটনা ঘটবে। আপাতত জানা গেলো, সেনা প্রধানের কথায় ইউনুস রাজি না

বাংলাদেশে ১/১১ এর মতো আরেকটি ৫/৮ এসেছে
বাংলাদেশে ১/১১ এর মতো আরেকটি ৫/৮ এসেছে

নির্বাচনের রোড ম্যাপ চেয়ে চেয়ে বিএনপি’র কান্না থামাতে সংস্কারের রূপরেখা প্রনয়নের জন্যে ডক্টর ইউনুস ছয়টি কমিটি করে দিয়েছেন। বিএনপির বুদ্ধিজীবীরা এই কমিটি প্রধানদের প্রথম আলোর বুদ্ধিজীবী মনে করেন। এরা এখন থেকে তারা ধীরে সুস্থে বসবেন চা খাবেন সংস্কার নিয়ে চিন্তা করবেন। এভাবে চিন্তা করতে করতে সময় কাটাবেন। এরপর কয়েকমাস পর খসড়া রূপরেখা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসবেন। আবার বসবেন। এভাবে বসতে বসতে সময় পার হবে। এই সময়ে বিএনপির চাঁদাবাজি, নতুন সরকারি দল গঠন নিয়ে প্রকট হবে দ্বন্দ্ব। বাংলাদেশে ১/১১ এর মতো আরেকটি ৫/৮ এসেছে। বিরাজনীতিকরনের ষড়যন্ত্র বুঝতে দেরি করে আওয়ামী লীগ পস্তাচ্ছে। এখন পস্তাবে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১৫

ইলিশ তুমি ইউনুস সরকারকে দাঁড় করিয়ে দিয়েছো ব্যর্থতার সামনে
ইলিশ তুমি ইউনুস সরকারকে দাঁড় করিয়ে দিয়েছো ব্যর্থতার সামনে

ডক্টর ইউনুস যিনি ক্ষুদ্রঋনের সুদের ব্যবসা ভালো জানেন বোঝেন, কবিতা পড়ার স্টাইলে ভাষন দেন, হঠাৎ সুযোগে তিনি এখন দেশের দন্ডমুন্ডের কর্তা! ক্ষমতায় বসে নিজের সব মামলা বাতিল করতে দক্ষতা দেখালেও দেশ পরিচালনা যে ভিন্ন দক্ষতার বিষয়, তা এরমাঝে প্রকাশিত। নতুন দিশা দেবেন বলে ডক্টর ইউনুস এই বচন সেই বচন দিয়েছিলেন! মুরিদরা এরমাঝে তার বিরুদ্ধে বলা শুরু করেছেন। তার অনির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে দেশ জুড়ে সৃষ্টি হয়েছে হতাশার। কিছু জানতে চাইলে তারা বলা শুরু করে দেন সংস্কারের কল্পগল্প! কিন্তু এসব গল্পস্বল্পও এখন প্রশ্নের মুখে। আদতে আওয়ামী লীগের বিনাশ ছাড়া এই সরকারের কোন পরিকল্পনা কর্মসূচি নেই। ইউনুস সহ উপদেষ্টারা ঘুমের মধ্যেও যেন চিৎকার করে ওঠেন আওয়ামী লীগ আইলো! আন্দোলনে গড়া সরকার এখন আন্দোলন দেখলেই ভয় পায়! ষড়যন্ত্র দেখে!

বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৮:৫৮

জো বাইডেনের সেলফিতে হঠাৎ চাপমুক্ত শেখ হাসিনা
জো বাইডেনের সেলফিতে হঠাৎ চাপমুক্ত শেখ হাসিনা

আসল সত্য ছবি এখন সবাই চায়। হোয়াইট হাউসেও নিয়মিত মিডিয়া ব্রিফিং হয়। বিএনপির ব্রিফিং, কর্মসূচিতে ফটোসাংবাদিক, টিভি ক্যামেরা না পৌঁছা পর্যন্ত তারা কি তা শুরু করেন? আমরা যখন সাংবাদিকতায় আসি ইত্তেফাকের সাংবাদিক না পৌঁছা পর্যন্ত অনুষ্ঠান শুরু হতোনা! এরপর শুরু হয় একুশে টিভির জন্যে অপেক্ষা! এখনতো প্রিন্ট মিডিয়ার চাইতে ইলেক্ট্রোনিক মিডিয়ার কদর বেশি। সোশ্যাল মিডিয়া এখন আরও শক্তশালী। স্পট থেকে লাইভ সম্প্রচার শুরু হয়ে যায়! এমন এক বাস্তবতায় বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি জো বাইডেন তোলায় তা এখন বিশ্বমিডিয়ারও ভাইরাল আইটেম।

সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ২২:১৩

যে কারনে খালেদা জিয়ার তখন বিদেশ যাওয়া হয়নি
যে কারনে খালেদা জিয়ার তখন বিদেশ যাওয়া হয়নি

ওই সময় প্রচার হয় খালেদাকে যে কোন সময় সৌদি আরব পাঠিয়ে দেয়া হবে অথবা তিনি সৌদি আরব চলে যাচ্ছেন। তখন ঢাকার সৌদি রাষ্ট্রদূত সেনানিবাসের বাসায় গিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে এসে মিডিয়াকে বলেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন যদি স্বেচ্ছায় যেতে চান তবে তাকে সেখানে ওয়েলকাম করা হবে। খালেদা তখন শর্ত দেন, তার দুই ছেলেকে আগে মুক্তি দিতে হবে। তখন চিকিৎসার কথা বলে তাদের বিদেশ যাত্রার ব্যবস্থা করা হয়। প্রচার হয় তারেককে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে ফেলে দেয়া হয়েছে। এতে তারেক মেরুদন্ডে আঘাত পেয়েছেন। মেরুদন্ডের চিকিৎসার জন্যে তারেক চলে যান ব্রিটেনে। সেখানে ২০০৪ সালেই তার জন্যে বাড়ি কেনা হয়েছিল। কোকোর জন্যে বাড়ি কেনা ছিল ব্যাংককে এবং কুয়ালালামপুরে। চিকিৎসার জন্যে কোকো ব্যাংকক যান। তখনই জানা যান বিদেশ যাত্রার আগে তারেক-কোকো দু’জনেই আর কোন দিন রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়েছেন। তারেকের রাজনীতি না করার কমুচলেকা সম্পর্কে তখন জিজ্ঞেস করা হলে খালেদা জিয়া বলেন, তারেক অসুস্থ। তার এখন চিকিৎসা দরকার। ছেলেরা বিদেশ চলে যাবার পর খালেদা জিয়া যে কোন সময় সৌদি আরব চলে যাচ্ছেন এই গুজবে বিমান বন্দরে সাংবাদিক-ফটো সাংবাদিকরা কয়েক দিন-রাত বিনিদ্র কাটান। এক পর্যায়ে জানা গেল খালেদা জিয়া শর্ত দিয়েছেন, তার জন্যে বিশেষ বিমানের ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারন প্যাসেঞ্জার ফ্লাইটে তিনি যাবেন না। এরপর খবর রটে দুবাই থেকে বিশেষ একটি ভাড়া করা বিমান আসবে। সেই বিমানেই সৌদি আরব চলে যাবেন খালেদা জিয়া। কিন্তু দিন যায় রাত আসে, কথিত বিমানতো আর আসেনা। এরপর জানা গেল বিশেষ বিমান না আসার আসল কারন। প্রশ্ন ওঠে এই বিশেষ বিমানের ভাড়া কে দেবে? তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে বলা হয়, ভাড়া খালেদা জিয়াকে দিতে হবে। কারন স্পেশাল ফ্লাইট তিনি চেয়েছেন। কিন্তু খালেদা জিয়া বলেন, তিনি যেহেতু স্বেচ্ছায় যাচ্ছেন না তাই ভাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে দিতে হবে। এভাবে নয় মন ঘি জোগাড় হয়নি, রাধাও নাচেনি! আর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এখন মাথা দুলিয়ে বলছেন, হুম! একমাত্র তার নেত্রী খালেদা জিয়া তখন বিদেশ পালিয়ে যাননি!

মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৩, ০০:০২

শেখ হাসিনার সঙ্গে আপস করে বাসায় থাকছেন খালেদা জিয়া
শেখ হাসিনার সঙ্গে আপস করে বাসায় থাকছেন খালেদা জিয়া

‘একদার আপসহীন নেত্রী’র ইমেজ শেষ। শর্ত মেনে আপস হয়। কোন বিপ্লব হয়না। লিখিত আপস করার উদ্যোগ নেন খালেদা জিয়ার বড়বোন সেলিনা ইসলাম নিজে। খালেদা জিয়ার অসম্মতিতে নিশ্চয় এই আপস হয়নি। খালেদা জিয়ার বড়বোন সেলিনা ইসলাম, ভগ্নিপতি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম গণভবনে আবেদন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে আবেদন করে চিকিৎসার জন্যে তার মুক্তির ব্যবস্থা করেছেন। এখনও ছয় মাস পরপর নতুন আবেদন করে মুক্ত পরিবেশে থাকার ব্যবস্থা নবায়ন করা হয়। আইএমএফ তাদের শর্ত মানলেই তারা কোন দেশকে ঋন দেয়। শর্ত না মানলে তারা ঋন দেয় না। আবার তাদের ঋনও কোন তোষা শিরনি নয়। সুদে আসলে তা আদায় করে নেয়। এখন মির্জা ফখ্রুলরা শর্তযুক্ত আপসে তাদের ম্যাডামকে জেলখানার বদলে গুলশানের ফিরোজায় রেখে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিপ্লব করারও স্বপ্ন দেখেন? তারা রাজনীতিক, আর শেখ হাসিনা বুঝি সন্নাসিনী? শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা বলেই তাকে হত্যার চেষ্টাকারিনী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অনেক করেছেন। জেলখানায় নজিরবিহীনভাবে সঙ্গে থাকতে দিয়েছিলেন গৃহপরিচারিকা ফাতেমাকে! বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে থাকার সময় প্রিজল সেলে না রেখে ভিভিআইপি কেবিনে রাখা হয়েছে। আর খালেদা জিয়া শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন!

শনিবার, ৫ নভেম্বর ২০২২, ১৬:২৬

রাজাকারের বাড়ি সাইনবোর্ড সারাদেশে লাগাতে হবে
রাজাকারের বাড়ি সাইনবোর্ড সারাদেশে লাগাতে হবে

ঠাকুরগাঁওর মির্জা ফখরুলের বাড়ির সামনেও লাগাতে হবে রাজাকারের বাড়ি সাইনবোর্ড। মির্জা ফখরুলের বাড়ির সামনে সাইনবোর্ড লাগবে দুটি। আরেকটি সাইনবোর্ডে লেখা থাকবে ‘বাতাস ভবন’। মির্জা ফখরুল এখন ফেরেস্তা সেজেছেন! ফেরেস্তার মতো কথা বলেন! অথচ বিএনপির ২০০১-২০০৬ মেয়াদে যখন তিনি মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম তোলেন, তখন দেশের ওই এলাকার দুর্নীতির হেডকোয়ার্টার হওয়ায় ঢাকার হাওয়া ভবনের আদলে ফখরুলের ঠাকুরগাঁওর বাড়ির নাম তখন বাতাস ভবন হয়েছিল। ইকবাল মির্জা আপনার কি হয় ফখরুল সাহেব? মির্জা রুহুল আমিন চখা মিয়া দেশের কোন রনাঙ্গনে বাংলাদেশের জন্যে যুদ্ধ করেছেন? মির্জা সাহেবকে এসব স্পষ্ট করে ফেরেস্তা সাজতে হবে। খেয়াল করবেন আজকাল মির্জা ফখরুল আর আমীর খসরুলের কথাবার্তায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নাম উচ্চারনে আগুন ঝরে! কারন তাদের শরীরের যে রাজাকারের রক্ত।

রোববার, ৩০ অক্টোবর ২০২২, ১০:২২